৫ আগ, ২০১২

জুতোর দোকানের মানুষ



আমার ছেলে সময়। জুতো পরে দৌড়াতে গেলে  পায়ে বেশ অস্বস্তি বোধ করে। নানা সাইজের জুতা কিনেও সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। তাই আজ ওকে নিয়ে গেলাম নিউ ব্যালেন্স সু ষ্টোরে।  ওরা তার পায়ের সাইজ নানাভাবে মাপামাপি করে একজোড়া জুতো খুঁজে এনে দিলো। সেটা পায়ে দিয়ে আরাম করে দৌড়াতে পেরে সময় খুব খুশী।

গল্পটা এই পর্যন্ত ভালোই ছিল। ফেরার পথে গাড়িতে সময় আমাকে জানালো, বাবা, আমি বড় হয়ে জুতার দোকানের মানুষ হবো

এতোদিন নানা কার্টুন চরিত্র দেখে সময় তার জীবনের লক্ষ্য ঠিক করতো। আজ প্রথম কোন মানুষের কীর্তি দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে সে তার জীবনের লক্ষ্য খুঁজে নিলো। খুবই গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা!


কোন মন্তব্য নেই: